ইন্টারনেটে অর্থ উপার্জনের সেরা ৫টি পদ্ধতি
Earn
From Home | 11:00 PM |
ইন্টারনেটে অর্থ উপার্জনের অনেক পদ্ধতি রয়েছে। অনেকেই
দ্বিধায় পড়েন, কোনটি
করবেন এবং কোনটি
করবেন না এই নিয়ে। তাছাড়া বাংলাদেশের জন্য স্থানীয় কিছু
সমস্যা তো রয়েছেই। ইন্টারনেট
ব্যবহার করে অর্থ উপার্জনের সুবিধা-অসুবিধা অনুযায়ী ৫টি পদ্ধতি নিয়ে
নিচে আলোচনা করছি।
১. গুগল এডসেন্স(www.google.com/adsense)
গুগল এডসেন্স ইন্টারনেটে অর্থ উপার্জনের সবচেয়ে সেরা উপায় । মাসে কয়েক হাজার ডলার আয় করা যায় প্রোগ্রামিং বা এইধরনের কোন ক্ষেত্রে বিশেষ দক্ষতা না থেকেও। এমনকি গুগলের ব্লগার ব্যবহার করে কোনরকম খরচ ছাড়াই।আপনার প্রয়োজন শুধু সময় ব্যয় করা এবং চারিদিকে দৃষ্টি রেখে নিজের ওয়েবসাইটে ভিজিটর আনার ব্যবস্থা করা। সবচেয়ে ভাল ফল পাওয়ার জন্য আপনার প্রয়োজন এমন একটি ওয়েবসাইট যেখানে প্রচুর ভিজিটর ভিজিট করবেন। এধরনের ওয়েবসাইট তৈরী এবং ভিজিটর পেতে কয়েক মাস এমনকি কয়েক বছর পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। প্রতিদিন কমপক্ষে ১ হাজার ভিজিটর না পেলে খুব বেশি আয়ের সম্ভাবনা কম। গুগল এডসেন্স এর মত চিতিকা (www.chitika.com) নামে আরেকটি ব্যবস্থা রয়েছে । ব্যবহারের পদ্ধতি এডসেন্স এর মতই।
২. এফিলিয়েটেড মার্কেটিং
এফিলিটেড মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে সীমা হচ্ছে আকাশ। আপনি যত চেষ্টা করবেন তত বেশি আয় করবেন। আপনার কাজ হচ্ছে ইন্টারনেটে যারা কিছু বিক্রি করে (পন্য বা সেবা) তাদের হয়ে প্রচার করা।এ কাজের জন্য নিজের ওয়েবসাইট থাকলে সুবিধে বেশি, না থাকলেও সমস্যা নেই অন্যভাবে করা যায়। কোন কোন কোম্পানী টাকা দেয় তাদের সাইটে ভিজিটর পাঠালেই আবার কোন কোন কোম্পানী দেয় কোন
ভিজিটর কিছু কিনলে। ৭৫% পর্যন্ত কমিশন দেয়ার মত কোম্পানীও রয়েছে। আমাজন, ই-বে এফিলিয়েটেড মার্কেটিং কাজের জন্য অন্যতম। আমি আগেই বলেছি এফিলিয়েটেড মার্কেটিং এর জন্য নিজস্ব ওয়েবসাইট থাকলে বেশি সুবিধে পাবেন। শুধুমাত্র এই কাজের জন্যই বিনামুল্যে ওয়েবসাইট তৈরী ও সেখানে বিভিন্ন পন্য যোগ করার ব্যবস্থা রয়েছে। যদিও এই ব্যবস্থায় আয় বেশি তারপরও এডসেন্সর এর পর ২য় অবস্থানে থাকার কারন হল একাজে বুদ্ধিমত্তা, মার্কেটিং এর দক্ষতা এবং পরিশ্রম অনেক বেশি।
৩. ফ্রিল্যান্সিং
আপনি ওয়েবসাইট তৈরী কিংবা মার্কেটিং এর ঝামেলায় যদি যেতে না চান, অথচ কম্পিউটারের কোন কাজে দক্ষ। সেটা ফটোশপ ব্যবহার করে হোক অথবা গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন, প্রোগ্রামিং থেকে ডাটা এন্ট্রি, ভিডিও এডিটিং কিংবা এনিমেশন যে কোন কিছুই হতে পারে। তাহলে আপনার জন্য ফ্রিল্যান্সিং উপযুক্ত। কাজ দেয়ার ক্ষেত্রে অনেকগুলি প্রতিস্ঠান রয়েছে মধ্যস্থতা করার জন্য । সেখানে নিজের নাম তালিকাভুক্ত করবেন (কোন খরচ নেই), তাদের কাজের তালিকা দেখে এপ্লাই করবেন, কাজ পাওয়ার পর কাজ করে জমা দিবেন। আপনার একাউন্টে সেই কাজের পারিশ্রমিক জমা হবে। ঘন্টাপ্রতি নির্দিষ্ট কাজ অনুযায়ী অথবা এককালীন চুক্তি অনুযায়ী ফ্রিলান্সিং কাজে পেমেন্ট দেয়া হয়। কাজের জটিলতা অনুযায়ী আয় কয়েক ডলার থেকে কয়েক হাজার ডলার পর্যন্তও হতে পারে এই চুক্তি। মধ্যস্থতাকারী থাকে বলে টাকা হাতছাড়া হওয়ার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে।
www.freelancer.com , www.odesk.com ইত্যাদি এধরনের কাজে অন্যতম প্রতিস্ঠান।
৪. নিজে বিক্রি করা
লাভ বেশি থাকার পরও একে ৪ নম্বরে রাখতে হচ্ছে কারন নিজে বিক্রি করলে লাভ বেশি, সেইসাথে পরিশ্রমও বেশি। আপনি কিছু পন্য ঠিক করবেন এরপর ওয়েবসাইটে রেখে দেবেন। যিনি কিনতে চান তিনি সেখানে ক্লিক করে কিনবেন এবং আপনি সেটা তারকাছে পাঠিয়ে দেবেন। ফটোগ্রাফ, ই-বুক, সফটঅয়্যার এর মত পন্য সরাসরি ইমেইল করে পাঠাতে পারেন কিংবা ডাউনলোডের ব্যবস্থা রাখতে পারেন। ছাপা বই বা বহনযোগ্য অন্য পন্য হলে পার্সেল করে পাঠাতে হবে। বিশ্বের অনেক দেশের মানুষই কেনাকাটা করে অনলাইনে। কাজেই এই মুহুর্তে বাংলাদেশের মত দেশে বিষয়টি চালু না থাকলেও একসময় হবে ইনশাআল্লা ।
৫. অনলাইন বিজ্ঞাপন
জনপ্রিয় ওয়েবসাইটে এডসেন্স এর মত বিজ্ঞাপন রাখতে হবে এমন কোন কথা নেই, ছাপানো পত্রিকায় যেমন বিজ্ঞাপন দেয়া হয় সেভাবে আপনার ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন প্রচার করে অর্থ উপার্জন করা সম্ভব। আমেরিকায় ছাপানো বিজ্ঞাপনের আয়কে ছাড়িয়ে গেছে অনলাইন বিজ্ঞাপন। পত্রিকার মত সাইটের জন্য এই ব্যবস্থা সুবিধেজনক। একাজে সমস্যা হচ্ছে ব্যক্তিগতভাবে করা যায় না, প্রতিস্ঠান
হিসেবে কাজ করতে হয়। তবে সেটা সংবাদপত্র হতে হবে এমন কথা নেই। মানুষের আগ্রহ রয়েছে এমন বিষয় নিয়ে ওয়েবসাইট হতে পারে। যেমন বিভিন্ন পণ্যের পরিচিতি এবং দাম নিয়ে যেমন মানুষের আগ্রহ সেই বিষয় নিয়েই অনেকগুলি বিশ্বখ্যাত ওয়েবসাইট রয়েছে। চাকরী বা অন্য তথ্য নিয়ে সাইটও লক্ষ লক্ষ
ভিজিটর পেতে পারে।আপনারা এই সাইটের উপরে দেওয়া ওয়েব এড্রেসগুলিতে ঢুকে ধারনা পেতে পারেন ।
১. গুগল এডসেন্স(www.google.com/adsense)
গুগল এডসেন্স ইন্টারনেটে অর্থ উপার্জনের সবচেয়ে সেরা উপায় । মাসে কয়েক হাজার ডলার আয় করা যায় প্রোগ্রামিং বা এইধরনের কোন ক্ষেত্রে বিশেষ দক্ষতা না থেকেও। এমনকি গুগলের ব্লগার ব্যবহার করে কোনরকম খরচ ছাড়াই।আপনার প্রয়োজন শুধু সময় ব্যয় করা এবং চারিদিকে দৃষ্টি রেখে নিজের ওয়েবসাইটে ভিজিটর আনার ব্যবস্থা করা। সবচেয়ে ভাল ফল পাওয়ার জন্য আপনার প্রয়োজন এমন একটি ওয়েবসাইট যেখানে প্রচুর ভিজিটর ভিজিট করবেন। এধরনের ওয়েবসাইট তৈরী এবং ভিজিটর পেতে কয়েক মাস এমনকি কয়েক বছর পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। প্রতিদিন কমপক্ষে ১ হাজার ভিজিটর না পেলে খুব বেশি আয়ের সম্ভাবনা কম। গুগল এডসেন্স এর মত চিতিকা (www.chitika.com) নামে আরেকটি ব্যবস্থা রয়েছে । ব্যবহারের পদ্ধতি এডসেন্স এর মতই।
২. এফিলিয়েটেড মার্কেটিং
এফিলিটেড মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে সীমা হচ্ছে আকাশ। আপনি যত চেষ্টা করবেন তত বেশি আয় করবেন। আপনার কাজ হচ্ছে ইন্টারনেটে যারা কিছু বিক্রি করে (পন্য বা সেবা) তাদের হয়ে প্রচার করা।এ কাজের জন্য নিজের ওয়েবসাইট থাকলে সুবিধে বেশি, না থাকলেও সমস্যা নেই অন্যভাবে করা যায়। কোন কোন কোম্পানী টাকা দেয় তাদের সাইটে ভিজিটর পাঠালেই আবার কোন কোন কোম্পানী দেয় কোন
ভিজিটর কিছু কিনলে। ৭৫% পর্যন্ত কমিশন দেয়ার মত কোম্পানীও রয়েছে। আমাজন, ই-বে এফিলিয়েটেড মার্কেটিং কাজের জন্য অন্যতম। আমি আগেই বলেছি এফিলিয়েটেড মার্কেটিং এর জন্য নিজস্ব ওয়েবসাইট থাকলে বেশি সুবিধে পাবেন। শুধুমাত্র এই কাজের জন্যই বিনামুল্যে ওয়েবসাইট তৈরী ও সেখানে বিভিন্ন পন্য যোগ করার ব্যবস্থা রয়েছে। যদিও এই ব্যবস্থায় আয় বেশি তারপরও এডসেন্সর এর পর ২য় অবস্থানে থাকার কারন হল একাজে বুদ্ধিমত্তা, মার্কেটিং এর দক্ষতা এবং পরিশ্রম অনেক বেশি।
৩. ফ্রিল্যান্সিং
আপনি ওয়েবসাইট তৈরী কিংবা মার্কেটিং এর ঝামেলায় যদি যেতে না চান, অথচ কম্পিউটারের কোন কাজে দক্ষ। সেটা ফটোশপ ব্যবহার করে হোক অথবা গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন, প্রোগ্রামিং থেকে ডাটা এন্ট্রি, ভিডিও এডিটিং কিংবা এনিমেশন যে কোন কিছুই হতে পারে। তাহলে আপনার জন্য ফ্রিল্যান্সিং উপযুক্ত। কাজ দেয়ার ক্ষেত্রে অনেকগুলি প্রতিস্ঠান রয়েছে মধ্যস্থতা করার জন্য । সেখানে নিজের নাম তালিকাভুক্ত করবেন (কোন খরচ নেই), তাদের কাজের তালিকা দেখে এপ্লাই করবেন, কাজ পাওয়ার পর কাজ করে জমা দিবেন। আপনার একাউন্টে সেই কাজের পারিশ্রমিক জমা হবে। ঘন্টাপ্রতি নির্দিষ্ট কাজ অনুযায়ী অথবা এককালীন চুক্তি অনুযায়ী ফ্রিলান্সিং কাজে পেমেন্ট দেয়া হয়। কাজের জটিলতা অনুযায়ী আয় কয়েক ডলার থেকে কয়েক হাজার ডলার পর্যন্তও হতে পারে এই চুক্তি। মধ্যস্থতাকারী থাকে বলে টাকা হাতছাড়া হওয়ার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে।
www.freelancer.com , www.odesk.com ইত্যাদি এধরনের কাজে অন্যতম প্রতিস্ঠান।
৪. নিজে বিক্রি করা
লাভ বেশি থাকার পরও একে ৪ নম্বরে রাখতে হচ্ছে কারন নিজে বিক্রি করলে লাভ বেশি, সেইসাথে পরিশ্রমও বেশি। আপনি কিছু পন্য ঠিক করবেন এরপর ওয়েবসাইটে রেখে দেবেন। যিনি কিনতে চান তিনি সেখানে ক্লিক করে কিনবেন এবং আপনি সেটা তারকাছে পাঠিয়ে দেবেন। ফটোগ্রাফ, ই-বুক, সফটঅয়্যার এর মত পন্য সরাসরি ইমেইল করে পাঠাতে পারেন কিংবা ডাউনলোডের ব্যবস্থা রাখতে পারেন। ছাপা বই বা বহনযোগ্য অন্য পন্য হলে পার্সেল করে পাঠাতে হবে। বিশ্বের অনেক দেশের মানুষই কেনাকাটা করে অনলাইনে। কাজেই এই মুহুর্তে বাংলাদেশের মত দেশে বিষয়টি চালু না থাকলেও একসময় হবে ইনশাআল্লা ।
৫. অনলাইন বিজ্ঞাপন
জনপ্রিয় ওয়েবসাইটে এডসেন্স এর মত বিজ্ঞাপন রাখতে হবে এমন কোন কথা নেই, ছাপানো পত্রিকায় যেমন বিজ্ঞাপন দেয়া হয় সেভাবে আপনার ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন প্রচার করে অর্থ উপার্জন করা সম্ভব। আমেরিকায় ছাপানো বিজ্ঞাপনের আয়কে ছাড়িয়ে গেছে অনলাইন বিজ্ঞাপন। পত্রিকার মত সাইটের জন্য এই ব্যবস্থা সুবিধেজনক। একাজে সমস্যা হচ্ছে ব্যক্তিগতভাবে করা যায় না, প্রতিস্ঠান
হিসেবে কাজ করতে হয়। তবে সেটা সংবাদপত্র হতে হবে এমন কথা নেই। মানুষের আগ্রহ রয়েছে এমন বিষয় নিয়ে ওয়েবসাইট হতে পারে। যেমন বিভিন্ন পণ্যের পরিচিতি এবং দাম নিয়ে যেমন মানুষের আগ্রহ সেই বিষয় নিয়েই অনেকগুলি বিশ্বখ্যাত ওয়েবসাইট রয়েছে। চাকরী বা অন্য তথ্য নিয়ে সাইটও লক্ষ লক্ষ
ভিজিটর পেতে পারে।আপনারা এই সাইটের উপরে দেওয়া ওয়েব এড্রেসগুলিতে ঢুকে ধারনা পেতে পারেন ।
You might also like:
Freelancer
Odesk
Guru
Popular Hours
99Design
Mturk
Vworker
Elance
Rent a Coder
মাইক্রোজব সাইটের লিস্ট:
Fiverr
Seomarts
Zeerk
Fiftytwon
নতুনদের জন্য ইল্যান্স টিপস!
e_skhan
| Sep 15, 2013
আউটসোর্সিং ও ফ্রিল্যান্সিং শব্দ দুটি আমরা একই জিনিস বুঝলেও, অর্থ এবং
কার্যগত পার্থক্য রয়েছে। আউটসোর্সিং (Outsourcing) মানে নিজের কাজ কোন একটা
মাধ্যমে অন্যকে দিয়ে করিয়ে
নেয়া। আর ফ্রিল্যান্সিং (Freelancing) বলতে, মুক্ত বা
স্বাধীনভাবে
কাজ করা বোঝায়। অনলাইনে
ফ্রিল্যান্সিং বিষয়টি হচ্ছে, ইন্টারনেটের মাধ্যমে
আপনি অন্যের কাজ করে দিবেন এবং কাজের বিনিময়ে নির্দিষ্ট অর্থ পাবেন। অনলাইনে কাজ করার জন্য
অনেকগুলো মাধ্যম রয়েছে এবং ইল্যান্স ডটকম (www.Elance.com)
এর মধ্যে অন্যতম। এরকমই একটি প্লাটফর্মে নতুনরা
কিভাবে ভাল কাজ করতে পারে এবং
নিজেকে
আপডেটেড রাখতে পারে এবার সে সংক্রান্ত কিছু টিপস শেয়ার করবো।ভাল কাজ করার মনস্থির করা
ধরুন, আপনি কয়েকদিন আগেই একজন নতুন বায়াদের সাথে কাজ শুরু করলেন। নতুন হিসেবে তিনি কেমন কাজের কোয়ালিটি আশা করেন আপনার থেকে টা আপনি বুঝতে পারবেন না। কিন্তু আপনার নিজের থেকেই বিবেচনা করতে হবে আসলেই আপনি ক্লায়েন্টের মন মত কাজ দিতে পারছেন কিনা। ব্যাপারটা নজরে নিয়ে আসতে চেষ্টা করুন। কাজের শুরুতে ক্লায়েন্টের সাথে যেভাবে শুরু করলেন সেই সময় থেকে ঠিক একমাস পরের কাজের সাথে ক্লায়েন্টের স্যাটিসফ্যাকশন কম্পেয়ার করুন। তাকে জিজ্ঞাসা করুন তার মন মত কাজ হচ্ছে কিনা। যদি পজিটিভ রেসপন্স পেয়ে যান তবে একই ধারা কাজে অব্যাহত রাখুন। আর যদি, নেগেটিভ কিছু পেয়েও যান তবে ধৈর্য হারা হয়ে পড়বেন না। কারণ, যারা ধৈর্য নিয়ে কাজ করে নিজের কোয়ালিটি বাড়াতে পেরেছেন,তারাই সফল।
ভুলগুলো চিহ্নিত করা
ধরুন আপনার কাজ দেখে ক্লায়েন্ট নেগেটিভ রেসপন্স করেছেন। তাহলে কি করবেন? ক্লায়েন্ট ছেড়ে দিবেন? কারণ তিনি আপনার কাজের খুঁত ধরছেন? কখনই না! আপনি তখনই সফল হবেন, যখন সবার চাহিদা অনুযায়ী কাজ সার্ভ করতে পারবেন। ক্লায়েন্ট আপনার কাজকে নেগেটিভলি ট্রিট করলে আপনি কখনই হতাশ হবেন না বরং ক্লায়েন্টকে হাসি মুখে জিজ্ঞাসা করুণ, আপনার কোথায় কোথায় ভুল হয়েছে, ঠিক কিভাবে কোন কাজটি হলে ভাল হয় ইত্যাদি। একটি বিষয় সবসময় খেয়াল রাখতে হবে, ক্লায়েন্ট থেকে কাজ সম্পর্কে যত বেশি ক্লিয়ার হবেন তত বেশি ইফিসিয়েন্টলি কাজ করতে পারবেন। আরও জানতে এই http://www.inc.com/articles/2000/04/18505.html আর্টিকেলটি পড়ুন।
প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ
অনেক সময় দেখা যায় কোন বিষয়ে ভাল জানা না থাকার কারণে কাজে ভাল পারফর্ম করতে পারছেন না। এটা স্বাভাবিক ভাবেই হতে পারে যখন আপনি একটি বিষয় নিয়ে ভাল মত না যেনে শুনে কাজ নামবেন। তাই বলে কাজ ভাল মত করতে না পারার কারণে মাঝে পথে কাজ ছেড়ে দিবেন? কখনই না! কাজ ভাল মত সার্ভ করার জন্যই, আপনার কাজের কোয়ালিটিকে বাড়ানোর জন্য আপনাকে কাজ শিখতে হবে। এভাবে আপনাকে আপনার কাজের দক্ষতার পাশাপাশি
কোয়ালিটি বাড়ানোর ম্যাটেরিয়ালস সংগ্রহ করতে হবে। কাজের ফাঁকে ফাঁকে সব সময় কাজ শিখার বা আপনার জানা বিষয়টি নিয়ে নেটে রিসার্চ করার অভ্যাস থাকতে হবে। কারণ, ফ্রিল্যান্সিং জগতের প্রতিটি সেক্টর প্রতিনিয়তই আপডেট হয়েই চলছে শুরুর থেকে। তাই নিজেকে আপ-টু-ডেট রাখতে প্রশিক্ষণের বিকল্প নেই।
চোখ রাখুন ক্রিয়েটিভ এবং কোয়ালিটি কাজের ওপর
আপনার কাজের ক্রিয়েটিভিটি এবং কোয়ালিটি নেই তাই বলে বসে থাকলে চলবে না। অন্যদের কাজ দেখুন, তারা কিভাবে কাজ করে সেগুলোর রিসোর্স দেখুন। নেটে এমন অনেক কোয়ালিটি কাজের সাইট আছে যেখানে থেকে কাজের আইডিয়া পাবেন। একটি না হোক কয়েকটি কাজকে একত্রে করে কাজটি কোয়ালিটি সম্পন্ন করতে পারবেন। কিছু কোয়ালিটি কাজের সাইট,যেমন: গ্রাফিক্স ডিজাইনের জন্য http://graphicriver.net ওয়েবসাইট টেম্পলেট ডিজাইনের জন্য: http://themeforest.net থ্রিডি ডিজাইনের জন্য: http://3docean.net দেখতে পারেন।
ক্রিয়েটিভ এবং ভাল কমিউনিটির সাথে যুক্ত হওয়া
ধরুন, আপনি যে টিম বা অফিসে জব করেন সেখানে বেশির ভাগই বা সবাই পুরাতন স্টাইলে কাজ করেন। কিন্তু আপনি যে ধরণের কাজ করেন বা করে যাচ্ছেন তার জন্য আপনাকে ভালো গাইডলাইন দিবার মত কেউ নাই। প্রবলেমটি যেহেতু আপনার তাই আপনাকেই এর সমাধান টানতে হবে। চলে আসুন ব্লগ, ফোরাম বা ফেসবুকের মত সোশ্যাল মিডিয়ায়। আপনার চাহিদা মত অনেক টিম বা অনেক ইন্ডিভিজুয়াল আছেন যাদের থেকে আপনি আপনার কাজের কোয়ালিটি ইম্প্রুভের কৌশল বের করে নিতে পারবেন।
নিজের অবস্থানকে শক্তভাবে প্রকাশ করুন
যেকোনো কাজেই নিজের অবস্থানকে শক্ত করতে না পারলে কখনই ভাল ফলাফল আশা করা যায় না। আর সেটি ফ্রিল্যান্সিং জগতের ক্ষেত্রে অনেক বেশি বাস্তবিক। নিজের অবস্থানকে ক্লায়েন্টের নিকট মজবুত করে তোলা অনেক সময় সাপেক্ষ অনেকের কাছেই তবে কিছু কিছু ব্যাপার ফলো করলে আপনি খুব সহজেই আপনার অবস্থানকে ক্লায়েন্টের নিকট মজবুত করে ফেলতে পারবেন। যেমন:ক্লায়েন্টের কথায় প্রাধান্য দিন।
- << মুখোমুখি - জেতিল ওলসেন, ভাইস প্রেসিডেন্ট (ইউরোপ), ইল্যান্স
- দক্ষতা লাগবেই! >>
- Log in to post comments
Comments
September 15, 2013 -
12:02pm

- Log in to post comments
September 16, 2013 -
2:50am

- Log in to post comments
October 12, 2013 -
3:17am

- Log in to post comments
December 3, 2013 -
1:55am

Please help me, if you can.
shamim010389@gmail.com
Best Regards
musis
- Log in to post comments
December 3, 2013 -
1:56am

- Log in to post comments
Elance Bangladesh Blog Boilerplate
ইল্যান্স (www.elance.com) হল বিশ্বের প্রথম সারির একটি ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস, যা অন্যান্য ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসগুলোর অগ্রদূত হিসেবে পরিচিত। ইল্যান্সে রয়েছে প্রায় ৫,০০,০০০ ক্লায়েন্ট এবং ১৭০ টি দেশের প্রায় ২০ লাখ ফ্রিল্যান্সার। ইল্যান্সে প্রতি বছর গড়ে প্রায় ১০ লাখ জব পোষ্ট হয়, এবং প্রতি জবে গড়ে প্রায় ১০ জন করে আবেদন করেন। শুরু থেকে নিয়ে এই পর্যন্ত ইল্যান্সের ফ্রিল্যান্সাররা সব মিলিয়ে আয় করেছেন প্রায় ৭২০ মিলিয়ন ডলার, যা যেকোনো ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসের জন্য একটি রেকর্ড।ইল্যান্সের প্রধান কার্যালয় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়াতে এবং দ্বিতীয় প্রধান কার্যালয় নরওয়েতে অবস্থিত। একজন ফুল-টাইম কান্ট্রি ম্যানেজার নিয়োগ দেয়ার মধ্য দিয়ে ইল্যান্স গত ডিসেম্বরে আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করে।
Elance Bangladesh Resources
- Elance Bangladesh Facebook Page
- Elance Bangladesh YouTube Channel
- Elance Bangladesh Dailymotion Channel
- Elance Freelancer Guide
- Downloadable Freelancer Guide
Contact the Editor
কেউযদিনিজেরকোনলেখাপাঠাতেচান ৫০০-১০০০শব্দেরমধ্যেফ্রিল্যান্সিংসম্পর্কিতযেকোনোলেখাপাঠিয়েদিনএইঠিকানায়: Elance Bangladesh Editorফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে প্রথম কাজটি পাবার সূত্র
Ads by Techtunes - tAds
প্রায়ই নতুন ফ্রিল্যান্সারদের মাঝে একটা ভুল ধারণা কাজ
করে, মনে করেন রিভিউ না থাকলে পাওয়া যায় না অথবা কাজ পেতে অনেক কষ্ট হবে। ধারণাটা আংশিক ঠিক
হলেও পুরোপুরি সত্য নয়।মার্কেটপ্লেসে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপারের দিকে মনযোগ রাখতে হয় (বেশি না) যার কারনে আপনি খুব আয়েশ করে কাজ পেতে পারেন কিংবা উলটপালট হলে আপনার একাউন্ট suspend ও হতে পারে।
তার মধ্যে অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হলো কভার লেটার।
পাশাপাশি গুরুত্তপূর্ণ কাজ পাবার ক্ষেত্রে ৫০% নির্ভর করে আপনি প্রোফাইলটা কিভাবে, কেমন করে সাজিয়েছেন (Including skill tests & portfolio) আর বাকি ৫০% নির্ভর করে কভার লেটার এর উপর।
আর কভার লেটার এবং প্রোফাইল এই দুইটার ভেতর ক্লায়েন্ট প্রথম দেখবে আপনার কভার লেটার। এটা পড়ে ভালো লাগলে সে আপনার প্রোফাইল ভিজিট করবে। তাই বলা যায়, কাজ পাবার জন্য মোটামুটি গোছান একটা প্রোফাইল আর সাথে সেইমাপের একটা কভার লেটারই যথেষ্ট। তবে লেটার এ এমন কিছু থাকতে হবে যেটা হবে সবার থেকে একটু ভিন্ন।
সাধারণত কভার লেটার এ নিজের গুণগান গেয়ে ক্লায়েন্টের মাথা খারাপ করে ফেলেন এমন অনেকেই আছেন, সেটা না করাই ভাল। আপনার কাজ হল, প্রোজেক্টটা ভালভাবে পড়বেন এবং প্রোজেক্ট অনুসারে লেটারটা তৈরি করবেন।
এটাকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করে নিলে বুঝতে সুবিধা হবে।
1. প্রথমেই, একটি অভিবাদন (Hello- যা লিঙ্গ নিরপেক্ষ) দিয়ে শুরু করতে পারেন অথবা বলতে পারেন, "Dear Hiring Manager”, বা ক্লায়েন্টের নাম ব্যবহার করতে পারেন যদি নাম জানা থাকে। যেমনঃ "Hi Rafayel", "Dear John".
কভার লেটার এর প্রথম বাক্য বা সেন্টেন্স Heavy জোরদার করুন।প্রার্থী দের তালিকা স্ক্যান করবে সে প্রথম বাক্যটা দেখেই। তো এতে আপনার সারাংশ থাকতে হবে। সাধারণত প্রথম ৮ সেকেন্ডেই সে ঠিক করে ফেলে বাকিটা পড়বে না বাদ দিবে।
2. দ্বিতীয়ত ক্লায়েন্ট কি চাচ্ছে সেইটা বুঝার চেষ্টা করুন, তারপর ভেবে দেখুন প্রোজেক্টটা পরে আপনি কি বুঝলেন এবং সিদ্ধান্ত নিন কি করতে হবে বা কাজটি আপনি পারবেন কিনা। নিজের ভাষায় সেটা উপস্থাপন করুন।
2. এরপর আপনি কাজটা কিভাবে সম্পন্ন করবেন সেইটা সংক্ষেপে বর্ণনা করবেন। এরপর এই প্রোজেক্ট সম্পর্কিত আপনার যে পূর্বঅভিজ্ঞতা আছে সেটা উল্লেখ করবেন, পোর্টফোলিও সাইট থাকলে সেটার লিঙ্কও এখানে দিতে পারেন(যদি থাকে)।
3. এরপর কাজটা করতে আপনার কতসময় লাগবে এবং এর জন্য আপনাকে কত পেমেন্ট দিতে হবে সেটা পরিষ্কারভাবে উল্লেখ করবেন।
4. আপনি যে বায়ারের রিপ্লাই এর জন্য অপেক্ষা করছেন সেটা বলবেন।
5. শেষে থ্যাঙ্কস দিয়ে নিজের নাম দিবেন।
সতর্কবাণীঃ
কভার লেটারে ভুলেও আপনার ইমেইল আইডি, চ্যাট আইডি বা ফোন নম্বর দিবেন না, এটা মার্কেটপ্লেস এর নীতি লঙ্ঘন। যোগাযোগের জন্য যখন ক্লায়েন্ট আপনাকে ইন্টারভিউ এ call/Invite করবে তখনই তথ্য দিতে পারবেন।
একটি কভার লেটার নির্দিষ্ট কাজ এর জন্য একবার ব্যবহার করুন, বারবার একই কভার লেটার ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন। এটাও মার্কেটপ্লেসের নীতি লঙ্ঘন, ধরে নেয়া হবে আপনি স্প্যাম করছেন। আপনি এর জন্য warning পেতে পারেন এবং account suspend ও হতে পারে। প্রতিটি কাজের জন্য কভার লেটার হতে হবে ইউনিক, কাস্টমাইজড।
সবশেষে একটা কথা মনে রাখবেন, কাজ ভিক্ষা চাইবেন না।
মনে রাখবেন, কাজের অভাব নেই। আপনি বাঙ্গালি, পুরো বাংলাদেশের একজন প্রতিনিধি। কাজ দিয়ে প্রমান করেন : “আপনি কে”, এরপর ক্লায়েন্টই আপনাকে খুজে বেড়াবে।
ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ক এমন আরো টিপস পেতে ঘুরে আসুন ডেভসটিম ইন্সটিটিউট ফেসবুক পেজে।
আবারো হাজির হলাম আপনাদের জন্য একটি তালিকা নিয়ে। কিসের তালিকা? শিরোনাম দেখে তো বুঝেই নিয়েছেন। হ্যাঁ, আপনাদের জন্য শেয়ার করব মজিলা ফায়ারফক্সের কিবোর্ড শর্টকাট Key তালিকা। এগুলো ব্যবহার করে আপনি মজিলা ফায়ারফক্সে সহজেই দ্রুত বিভিন্ন কমান্ড দিতে পারবেন।
Command
|
Shortcut Key
|
Back
|
Alt + Left Arrow or
Backspace
|
Forward
|
Alt + Right Arrow
|
Home
|
Alt + Home
|
Open File
|
Ctrl + O
|
Reload
|
F5 orCtrl + R
|
Reload (Override
cache)
|
Ctrl + F5 orCtrl
+ Shift + R
|
Stop
|
Esc
|
Go to Top of Page
|
Home
|
Print
|
Ctrl + P
|
Save Page As
|
Ctrl + S
|
Zoom In
|
Ctrl + +
|
Zoom Out
|
Ctrl + -
|
Reset Zoom
|
Ctrl + 0
|
Copy
|
Ctrl + C
|
Cut
|
Ctrl + X
|
Delete
|
Del
|
Paste
|
Ctrl + V
|
Find
|
Ctrl + F
|
Select All
|
Ctrl + A
|
Undo
|
Ctrl + Z
|
Redo
|
Ctrl + Y
|
Close Tab
|
Ctrl + WCtrl + F4
|
Close Window
|
Ctrl + Shift + WAlt +
F4
|
New Tab
|
Ctrl + T
|
New Window
|
Ctrl + N
|
Next Tab
|
Ctrl + Tab orCtrl +
Page Down
|
Open Address in New
Tab
|
Alt + Enter
|
To see Recent
visited page(History)
|
Ctrl+Shift+W
|
Clear Recent History
|
CTRL+SHIFT+DEL
|
Bookmark This Page
|
Ctrl + D
|
Add-ons
|
Ctrl + Shift + A
|
View Page Source
|
Ctrl + U
|
Complete .com Address
|
Ctrl + Enter
|
Complete .net Address
|
Shift + Enter
|
Complete .org Address
|
Ctrl + Shift + Enter
|
Play / Pause
|
Space bar
|
Decrease volume
|
Down Arrow
|
Increase volume
|
Up Arrow
|
Mute audio
|
Ctrl + Down Arrow
|
Unmute audio
|
Ctrl + Up Arrow
|
Seek back 15 seconds
|
Left Arrow
|
Seek back 10 %
|
Ctrl + Left Arrow
|
Seek forward 15
seconds
|
Right Arrow
|
Seek forward 10 %
|
Ctrl + Right Arrow
|
Seek to the beginning
|
Home
|
Seek to the end
|
End
|
ফ্রীল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস গুলোতে কাজ পাওয়ার সহজ উপায়

|
|
|
|
একজন আনাড়ি হিসেবে আজ নতুনদের কিছু ট্রিপস দেবো যেন ফ্রিলেন্স কাজ পেতে সহজ হয়-
১) আমরা কভার লেটার লেখার সময় লেখি যে, আমার এই কাজে এতো বছরের অভিজ্ঞতা আছে। আমি কাজটি করতে পারব। প্রিজ আমাকে কাজটি দিন। অথবা কেউ কেউ দেখছি বলে থাকেন, স্যার আমি অভাবে আছি আমাকে কাজটি দিন প্লিজ। এগুলো সহজ কথায় বকওয়াছ। কভার লেটার সব থেকে বেশী গুরুত্বপূর্ণ এটি যত স্মাট হবে আপনার কাজ পাবার সম্ভাবনা তত বাড়বে। আমার নিজের অভিজ্ঞতা থেকে বলতে হলে বলব, অডেস্কে যারাই আমাকে এভাবে কাজের জন্য অনুরোধ করেছে তাদের আমি সরাসরি রিমোভ করে দেই। আমি নিজেও অনেক সময় অডেস্কে কাজ প্রবাইড করি তাই আমি যদি আমার অভিজ্ঞতার কথা বলি তবে বলব, আমি কাজটি তাদেরকেই দেই যারা সরাসরি কাজটির মূল পয়েন্টে আসে। যেমন এই কাজটি সে কিভাবে করবে? কিভাবে পেমেন্ট নিবে?কত সময় লাগবে? অর্থাৎ, এমনভাবে কভার লেটার তৈরি করতে হবে যেন – একনজরে দেখেই বুঝা যায় এই বিষয়ে সে কতটা দক্ষ। নিজের দক্ষতার ফিরিস্তি দিয়ে কভার লেটার তৈরি করা উচিত নয়। এটাতো আপনার প্রফাইলে ঢুকলেই পাওয়া যাবে।
২) প্রফাইলটি ফুল কম্পলিট হতে হবে। এটা যদিও আপনার কাজের যোগ্যতা প্রমান করে না তবে এটা ছেড়ে দেয়ার মতো কোন বিষয় নয়। একটি রিচ প্রফাইল এর কোন ফ্রিলেন্সার কখনই না জেনে কাজে বিড করে সময় নষ্ট করবে না। এতে আপনার সম্পর্কে একটি স্বচ্চতা তৈরি হয়।
৩) সময় নিয়ে কখনো কানামাছি লেখতে যাবেন না। বিদেশী বায়াররা টাইমকে টাইম হিসেবেই দেখে। আপনি যত ভালো ফ্রিলেন্সার হন না কেন আপনি সময় মতো কাজ দেখাতে না পারলে পরবর্তী কাজ আপনি পাবেন বলে মনে হয় না। বাংলাদেশী ফ্রিলেন্সাররা এমনীতেই সময় মতো কাজ জমা দিতে পারে না বলে একটা ধারনার সৃষ্টি হয়েছে। আমাদের এই বৃত্ত থেকে বের হয়ে আসতে হবে।
৪) অযথা যেখানে সেখানে বিড না করে একটি বিডই করেন বুঝে শুনে যত্ন করে। এতে কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়বে।
৫) কাজ করার সময় বায়ারকে কাজের আপডেট জানাবেন। এতে বায়ার বুঝতে পারবে যে, আপনি তার কাজ নিয়েই আছেন।
৬) কাজের ডেমো তৈরি করে তারপর কাজ এর জন্য বিড করুন। এই পয়েন্টটি অবশ্যই পালনীয়। তা না হলে, সময় নষ্ট না করে অন্য কাজ করুন। শুধু বায়ারের কাজে বিড করে তাকে বিরক্ত করবেন না।
৭) এই পয়েন্টটি যদিও একটি অনুচিত কাজ তবে এটা করলে আপনার কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়বে। পরিচিত কোন বায়ারকে বলুন একটি কাজ দেয়ার জন্য। এটা অফলাইনে বলবেন। কাজ না থাকলে তাকে ৩০০ টাকা দিয়ে বলুন যে, এই ৩০০ টাকার পরিমাণ একটি ফিক্সড প্রাইজ কাজ সাবমিট করুন। সেই কাজটিতে আমাকে এক্সেপ্ট করে টাকাটা আমাকে অডেস্কের প্রফাইলে দিন এবং ভালো একটি ফিডব্যাক দিন। কাজটি যদিও অনুচিত তবে এতে আপনার পরবর্তী কাজ পাবার সম্ভাবনা বাড়বে।
৮) পেমেন্ট ভেরিফিকেশন অবশনটি কমপ্লিট করুন। ঝুলন্ত কোন প্রফাইল সবাই এগিয়ে চলে তাই কাজ করা বাধ্যতামূলক।
৯) কখনো অতিরিক্ত কম রেটে কাজ করতে যাবেন না। উপযুক্ত রেট ই আদায় করে নিন।
১০) বিড করার পর আলাদা একটি ম্যাসেজ পাঠানোর চেষ্টা করুন। এতে আপনার প্রতি তার দৃষ্টি পড়বে।
আজ এই পর্যন্তই। আপনারা চাইলে হয়ত পরবর্তী আরটিকোলটি লেখা হবে। ভালো থাকুন এবং আপনাদের অভিজ্ঞতা শেয়ার করুন।
0 comments:
Post a Comment